কক্সবাজার সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ২০২৪
কক্সবাজার জেলার প্রাচীন নাম কি?ঃ
কক্সবাজার যা অবস্থান করছে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে। এটি একটি জেলার নাম। এই জেলাটি বাংলাদেশের একদম শেষ প্রান্তে এবং সমুদ্রের নিকটে অবস্থিত। কিন্তু এই জায়গাটির নাম প্রথমে কক্সবাজার ছিলো না। এক সময় এর নাম ছিলো প্যানোয়া। তারপর হয় পালংকি। এরপর এখানে ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স একটি বাজার উপস্থাপন করেন। এরপর থেকে এর জায়গার নাম হয় কক্সবাজার।
কক্সবাজারে কি খাবার বিখ্যাত?ঃ
কক্সবাজারে খাবারের অভাব নেই। এখান কার খাবারের মূল্য যদিও একটু বেশি। কিন্তু এখানে সব থেকে বেশি জনপ্রিয় খাবার হচ্ছে এখান কার মাছ আর আচার। আচারের তো অভাব নেই। কিন্তু আচার গুলো একটু দেখে শুনে নিবেন। কারণ এখানে দোকানদাররা একটু বেশি চালাক হয়ে থাকে। এরা ভালো জিনিস বলে অনেক সময় পচা আচার দিয়ে দিতে পারে।
এবার চলুন আসি মাছের কথায়। এখানে সব ধরণের সামুদ্রিক মাছ রান্না করে দেয়া হয়। সমুদ্রের ধার ঘেঁষে অনেক মাছের দোকান আছে। যেখানে তাজা মাছ, কাকড়া ইত্যাদি সারি সারি করে সাজানো থাকে। ওখান থেকে বেছে আপনি যেই মাছ টা ওনাদের বলবেন সেটা ওনারা রান্না করে আপনাকে পরিবেশন করবেন।
এখান কার সবথেকে জনপ্রিয় মাছ হচ্ছে লাল কোরাল। যা আমার নিজ অভিজ্ঞতা থেকে অনেক ভালো লেগেছে। আপনারাও চাইলে এটা একবার খেয়ে দেখতে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে।
কক্সবাজারে বিচ কয়টি ও কিকি?ঃ
কক্সবাজারে বীচ রয়েছে তিনটি।
- কলাতলী
- সুগন্ধা
- লাবণী
কলাতলী বীচঃ
এটি সর্বপ্রথমে কক্সবাজারের বাস থেকে নেমেই ডলফিন চত্তরের কাছেই। এই বিচে তেমন একটা মানুষ যাওয়া আসা করে না।
সুগন্ধাঃ
এটি কলাতলী এবং লাবণী বীচের মাঝখানে অবস্থিত। পর্যটকরা এখানেই সবথেকে বেশি আসেন। সেই কারণে এখানে সবকিছুর দাম একটু বেশি।
লাবণীঃ
এখানেও অনেক পর্যটক আসে তবে সুগন্ধার থেকে একটু কম। কিন্তু এখানে সবকিছুর দাম একটু কম। আর এটি একদম শেষ প্রান্তের বীচ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url